আগন্তুক
বাতায়নের কাঠে যেন অবিরত শব্দ,
কে এলো এত ভোরে নিয়ে কোন তথ্য।
নিভু নিভু আলোতে দুরু দুরু মন,
ধীরেধীরে বাড়িতেছে বুকের কাপন।
নেই কোন নেমন্ত্রণ নেই কোন চিঠি,
কে যেন আসিয়াছে পাড়ি দিয়ে বীথি।
প্রসারিত দুহাতে খুলিনু কপাট,
শীত শীত বায়ু যেন জমিল ললাট।
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির ঝাপটা ঘাতে,
চোখ বুজে মজিনু সৃষ্টির বশে।
জমিয়ে আড্ডা হলো পুরো শ্রাবণ জুড়ে,
বলিলাম জীবনী সুখী দুঃখীর নীড়ের।
হাসিয়া খেলিয়া দিন কাটিল ঘোরে,
চারিদিক সাজিয়াছে কদমের রূপে।
রসহীন মাঠে জমে স্বস্তির পানি,
মিটে গেল কৃষাণের ক্লান্তির গ্লানি।
দিকে দিকে ভাসিয়াছে স্বপ্নের ভেলা
নদীনালা খালবিলে ঢেউ সারাবেলা।
কে তবে এসেছিল আগন্তুক হয়ে?
ধুয়ে দিয়ে গেল সব ভালবেসে মনে।
-মির্জা শামীম (২৬/০৬/১৮)
কে এলো এত ভোরে নিয়ে কোন তথ্য।
নিভু নিভু আলোতে দুরু দুরু মন,
ধীরেধীরে বাড়িতেছে বুকের কাপন।
নেই কোন নেমন্ত্রণ নেই কোন চিঠি,
কে যেন আসিয়াছে পাড়ি দিয়ে বীথি।
প্রসারিত দুহাতে খুলিনু কপাট,
শীত শীত বায়ু যেন জমিল ললাট।
ঝিরিঝিরি বৃষ্টির ঝাপটা ঘাতে,
চোখ বুজে মজিনু সৃষ্টির বশে।
জমিয়ে আড্ডা হলো পুরো শ্রাবণ জুড়ে,
বলিলাম জীবনী সুখী দুঃখীর নীড়ের।
হাসিয়া খেলিয়া দিন কাটিল ঘোরে,
চারিদিক সাজিয়াছে কদমের রূপে।
রসহীন মাঠে জমে স্বস্তির পানি,
মিটে গেল কৃষাণের ক্লান্তির গ্লানি।
দিকে দিকে ভাসিয়াছে স্বপ্নের ভেলা
নদীনালা খালবিলে ঢেউ সারাবেলা।
কে তবে এসেছিল আগন্তুক হয়ে?
ধুয়ে দিয়ে গেল সব ভালবেসে মনে।
-মির্জা শামীম (২৬/০৬/১৮)

No comments